বিভিন্ন ধরনের ইকোসিস্টেম , কৃষি পরিচিতি ও পরিবেশ , পরিবেশ , আলো, বাতাস, পানি, মাটি, উদ্ভিদ, প্রাণী, অণুজীব এবং এদের পারস্পরিক ক্রিয়া—বিক্রিয়া বিশেষণে গোটা পৃথিবীটাই একটি বিশাল ইকোসিস্টেম। কিন্তু বিশ্লেষণ ক্ষমতার বিচারে এত ব্যাপক একটি ইকোসিস্টেম পর্যবেক্ষণ বা পর্যালোচনা করা খুবই দূরহ ব্যাপার। সে কারণেই ইকোসিস্টেমের শ্রেণিবিন্যাস প্রয়োজন যাতে করে অপেক্ষাকৃত ছোট একটি একক হিসেবে তা পর্যবেক্ষণ করা যায়।
এদের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম ইকোসিস্টেম।
বিভিন্ন ধরনের ইকোসিস্টেম , কৃষি পরিচিতি ও পরিবেশ , পরিবেশ , ইউনিট ১ , পাঠ-১.৩
১। প্রাকৃতিক ইকোসিস্টেম : প্রাকৃতিক ইকোসিস্টেমগুলো মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই প্রাকৃতিক পরিবেশে গতিময়তা বজায় রেখে চলে। বসতির (ঐধনর:ধ:) প্রকৃতি অনুযায়ী এরা দু’ধরনের হয়ে থাকে। যেমন:
(ক) স্থলজ ইকোসিস্টেম : যেমন: বনজ ইকোসিস্টেম, তৃণভ মির ইকোসিস্টেম, সাভানা
ইকোসিস্টেম, মরুজ ইকোসিস্টেম ইত্যাদি।
(খ) জলজ ইকোসিস্টেম : যেমন: পুকুর, নদী, ঝরনা, খাল, হ্রদ ইত্যাদি স্বাদু পানির ইকোসিস্টেম এবং সাগর, মহাসাগর, মোহনা ইত্যাদি লোনা পানির ইকোসিস্টেম।
২। কৃত্রিম ইকোসিস্টেম : এসব ইকোসিস্টেমের ভৌত রাসায়নিক পরিবেশ বহুলাংশে মানুষের নিয়ন্ত্রণে থেকে পরিচালিত হয়, যেমন: কৃষিজ ইকোসিস্টেম। উপাদানের দিক বিশ্লেষণে প্রতিটি ইকোসিস্টেমের ধরন প্রায় একই রকম। কারণ সকল ক্ষেত্রেই রয়েছে স্ব—ভোজী ও পরভোজী উপাদান। কিন্তু যে সকল জীব নিয়ে উপাদানগুলি গঠিত তা ভিন্নতর। এখানে কয়েকটি প্রধান ইকোসিস্টেমের বর্ণনা দেয়া হ‘ল।
১। পুকুরের ইকোসিস্টেম : পুকুরের ইকোসিস্টেম একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ পদ্ধতি। এর উপাদানগুলি নিম্নরূপে উপস্থাপন করা যায় :
(ক) জড় উপাদান : জড় বস্তুর মধ্যে প্রধান জৈব ও অজৈব যৌগিক উপাদানগুলো হচ্ছে পানি, কার্বন—ডাই—অক্সাইড, অক্সিজেন, ক্যালসিয়াম, নাইট্রোজেন, ফসফেট, অ্যামিনো এসিড, হিউমিক এসিড ইত্যাদি। এগুলোর অধিকাংশই পুকুরের তলদেশে তলানী হিসেবে জমা থাকে এবং কিছু পরিমাণ উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে দ্রবণীয় অবস্থায় থাকে। পুকুরের ইকোসিস্টেমে দু’ধরনের প্রাথমিক উৎপাদনকারী পরিলক্ষিত হয়। একদিকে রয়েছে সবুজ উদ্ভিদ ও কিছু সালোক—সংশ্লেষণকারী ব্যাকটেরিয়া, আবার অন্যদিকে রয়েছে ফাইটোপ্লাংটন।
(খ) প্রাথমিক উৎপাদনকারী : পুকুরের ইকোসিস্টেমে দু’ধরনের প্রাথমিক উৎপাদনকারী পরিলক্ষিত হয়। একদিকে রয়েছে সবুজ উদ্ভিদ ও কিছু সালোক—সংশ্লেষণকারী ব্যাকটেরিয়া, আবার অন্যদিকে রয়েছে ফাইটোপ্লাংটন। মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অথবা ভাসমান সবুজ উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে, শাপলা, শালুক, কচুরীপানা, টোপাপানা, ক্ষুদিপান, হাইড্রিলা, ইলোডিয়া ইত্যাদি। ফাইটোপ্লাংটনগুলি সাধারণত ছোট ছোট মুক্ত ভাসমান নিম্নশ্রেণির শৈবালজাতীয় উদ্ভিদ ও ফ্ল্যাজিলেট। পুকুরে এদের বিস্তৃতি সাধারণভাবে যতদর গভীরতায় সূ ূর্যের আলো পেঁৗছে ততদূর পর্যন্ত। তবে পুকুরের খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ায় এরা গুরুত্বপর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
(গ) খাদক : পুকুরের তলদেশে বাস এবং উদ্ভিদ অবশেষের উপর নির্ভরশীল বেনথনিক জীবগোষ্ঠীর মধ্যে রয়েছে মাছ, কীট—পতঙ্গ, ঝিনুক, শামুক, ক্রাস্টেশিয়ান ইত্যাদি। এসব তৃণভোজী ছাড়াও রয়েছে গৌণখাদক, যেমন: ছোট মাছ খেয়ে জীবন ধারণকারী বড় মাছ ও কীট—পতঙ্গ, ব্যাঙ, সাপ ইত্যাদি এবং রটিফারজাতীয় জুপ্লাংটন।
(ঘ) বিয়োজক : পুকুরের বিয়োজকদের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া, ফ্ল্যাজিলেটস এবং ছত্রাকের প্রাধান্যই বেশি। এরা সমস্ত পুকুরে সুবিস্তৃত থাকলেও কর্দমাক্ত স্থানে
অধিক পরিমাণে বিদ্যমান। এছাড়া পুকুরে কিছু সংখ্যক ট্রান্সফরমার ব্যাকটেরিয়াও থাকে।
২। সামুদ্রিক ইকোসিস্টেম : ভূ—পৃষ্ঠের প্রায় ৭০ ভাগ স্থান জুড়ে রয়েছে সাগর, মহাসাগরের বিস্তৃতি। সাগরের পানি লবণাক্ত হওয়ার কারণে এর রাসায়নিক পরিবেশ খুব স্থিতিশীল।
(ক) উৎপাদক : সামুদ্রিক ইকোসিস্টেমের প্রধান উৎপাদক হচ্ছে ফাইটোপ্লাংটন। যেমন:সবুজ, নীলাভ—সবুজ, লোহিত এবং ধূসর শৈবাল আধিক্যই বেশি।
(খ) খাদক : প্রাথমিক তৃণভোজী খাদকের মধ্যে ক্রাস্টেশিয়ান, মোলাক্স (শামুক, ঝিনুক), শাকাশী মাছ ইত্যাদি প্রধান। গৌণ খাদকের মধ্যে রয়েছে ঐবৎৎরহম, ঝযধৎশ, ঈড়ফ, গধপশবৎবষ ইত্যাদি মাংসাশী মাছসমূহ।
(গ) বিয়োজক : সমুদ্রে মৃত জীবের বিয়োজক হিসেবে ব্যাকটেরিয়ার প্রাধান্যই মুখ্য। এছাড়াও রয়েছে কিছু ছত্রাক। সমুদ্রের ১ লিটার পানিতে ৫ লক্ষ পর্যন্ত ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। এসব ব্যাকটেরিয়া জীবের বর্জ্য ও মৃতদেহের উপর ক্রিয়া—বিক্রিয়া দ্বারা উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় অজৈব পদার্থ সৃষ্টি করে।
যেসব অঞ্চলে বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি কিন্তু তাপমাত্রা বেশি নয় সেসব স্থানে বনভূমির সৃষ্টি হয়। আবহাওয়ার তারতম্যের ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের বনাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে।
৩। বনজ ইকোসিস্টেম : যেসব অঞ্চলে বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি কিন্তু তাপমাত্রা বেশি নয় সেসব স্থানে বনভূমির সৃষ্টি হয়। আবহাওয়ার তারতম্যের উপর নির্ভর করে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের বনাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। এসব বনাঞ্চলের নির্ধারিত ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণী নিয়ে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য বজায় থাকলেও কর্ম পদ্ধতি প্রায় অবিচ্ছেদ্য।
(ক) উৎপাদক : বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদই বনের মুখ্য উৎপাদক। অবশ্য বনাঞ্চলের প্রকৃতি অনুযায়ী বৃক্ষরাজির বিভিন্নতা ও স্তরবিন্যাসে পার্থক্য রয়েছে। যেমন: উষ্ণমন্ডলীয় বনভূমি পত্রঝরা প্রকৃতির হওয়ায় সেখানে কিছু ছায়া প্রেমিক গুল্ম ও বীরুতজাতীয় গাছও জন্মে; আবার নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলীয় বনভূমিতে পত্রঝরা, চিরহরিৎ, কনিফার ধরনের অরণ্য সৃষ্টি হয়।
(খ) খাদক : প্রাথমিক খাদক হচ্ছে তৃণভোজী প্রাণী, যেমন: পোকা—মাকড়, হরিণ, বাদুর, বিভিন্ন ধরনের পাখি, কাঠবিড়ালি, ইঁদুর, হাতি ইত্যাদি। আবার গৌণ খাদকের মধ্যে রয়েছে, সাপ, পাখি, গিরগিটি, শিয়াল ইত্যাদি এবং টার্সিয়ারি খাদকের মধ্যে রয়েছে— কিছু পাখি, বাঘ, সিংহ হায়েনা প্রভৃতি।
(গ) বিয়োজক : বনজ ইকোসিস্টেমের বিয়োজকের মধ্যে রয়েছে ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া, প্রোটোজোয়া, নেমাটোড, এনেলিডা, মিলিপেড, সেণ্টিপেড, ফ্ল্যাটওয়ার্ম, কেঁচো, শামুক, পিপড়া, উঁইপোকা ইত্যাদি।
পৃথিবীর এক বিস্তির্ণ এলাকা ( প্রায় ১৩ মিলিয়ন বর্গ মাইল) তৃণদ্বারা আচ্ছাদিত। এখানে বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২৫—৭৫ সে. মি. যার ফলে প্রচুর ঘাস জন্মে এবং এধরনের
ইকোসিস্টেম গড়ে ওঠে।
৪। তৃণভূমির ইকোসিস্টেম : পৃথিবীর এক বিস্তির্ণ এলাকা (প্রায় ১৩ মিলিয়ন বর্গ মাইল) তৃণদ্বারা আচ্ছাদিত। এখানে বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২৫—৭৫ সে. মি. যার ফলে প্রচুর ঘাস জন্মে এবং এধরনের ইকোসিস্টেম গড়ে ওঠে। পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য তৃণভূমির মধ্যে কানাডার বিস্তির্ণ সমতলভূমি, যুক্তরাষ্ট্র, আর্জেণ্টিনা, ব্রাজিল এবং দক্ষিণ এশিয়া থেকে মধ্য এশিয়া পর্যন্ত তৃণভূমি রয়েছে।
(ক) প্রাথমিক উৎপাদক : এৎধসরহবধব ও ঈুঢ়বৎধপবধব পরিবারের উদ্ভিদের প্রাধান্যই বেশি। তবে কিছু কিছু গুল্ম ও বিরুৎকেও প্রাথমিক উৎপাদক হিসেবে দেখা যায়।
(খ) খাদক : তৃণভোজী প্রাণী বিশেষ করে স্তন্যপায়ী জীব, পাখি, পোকা—মাকড় ও সরীসৃপ তৃণের উপর মূখ্য খাদক হিসেবে নির্ভরশীল। গৌণ খাদকের মধ্যে রয়েছে শিয়াল, সাপ, ব্যাঙ, টিকটিকি, পাখি ইত্যাদি।
(গ) বিয়োজক : বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও মোল্ড, ইত্যাদি উলেখযোগ্য। বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ যেখানে কম (সাধারণভাবে ২৫ সে.মি.—এর নিচে) এবং যেখানে তাপের আধিক্য রয়েছে সেখানে মরুজ ইকোসিস্টেম গড়ে ওঠে। পৃথিবীর মোট আয়তনের প্রায় ১৭ ভাগ এলাকাই মরুময়।
৫। মরুজ ইকোসিস্টেম : বাৎসরিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ যেখানে কম (সাধারণভাবে ২৫ সে. মি.এর নিচে) এবং যেখানে তাপের আধিক্য রয়েছে সেখানে মরুজ ইকোসিস্টেম গড়ে ওঠে। পৃথিবীর মোট আয়তনের প্রায় ১৭ ভাগ এলাকাই মরুময়।
(ক) প্রাথমিক উৎপাদক : প্রধান উৎপাদকের মধ্যে রয়েছে গুল্ম, ঝোপ—ঝাড়, ক্যাকটাস, মস, লাইকেন, কিছু ঘাস ও বৃক্ষ, নীলাভ—সবুজ শৈবাল ইত্যাদি। এ সকল উদ্ভিদের মুল অসংখ্য শাখা প্রশাখাযুক্ত এবং মাটির সামান্য নিচ পর্যন্ত বিস্তৃত। ফলে সামান্য বৃষ্টিপাত হলে খুব সহজেই পানি সংগ্রহ করতে পারে। প্রস্বেদনের হার কমানোর জন্য এদের পাতা, কান্ড ও শাখাগুলো বিভিন্নভাবে রূপান্তরিত হয়ে থাকে।
(খ) খাদক : এই ইকোসিস্টেমে উৎপাদন কম হওয়ার কারণে খাদকের সংখ্যাও কম। মরু খাদকের মধ্যে সরীসৃপজাতীয় প্রাণী ও কীট—পতঙ্গ প্রধান। এছাড়া রয়েছে মরু—জাহাজ বলে খ্যাত উট, মেষ, মরু ব্যাঙ, ইঁদুর, পেঁচা, টিকটিকি ইত্যাদি প্রাণী।
(গ) বিয়োজক : মরুজ ইকোসিস্টেমে তুলনামুলকভাবে বিয়োজকের সংখ্যাও খুব সীমিত। ফলে মৃতদেহ পঁচে হিউমাস তৈরি হবার পরিবর্তে অত্যধিক তাপে তা শুকিয়ে যায়। একারণেই সেখানে মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায় না। তবু তাপ সহ্যকারী কিছু সংখ্যক ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া সেখানে বিয়োজক হিসেবে কাজ করে।
কৃষিজ ইকোসিস্টেম : এটি মানব সৃষ্ট একটি কৃত্রিম ইকোসিস্টেম। এখানে মানুষ তার চাহিদা অনুযায়ী নির্দিষ্ট ফসলের সর্বোচ্চ উৎপাদন বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সার, কীটনাশক, সেচের ব্যবস্থা, আগাছা অপসারণ ইত্যাদি কার্যক্রম চালু রাখে। ফলে এখানে উৎপাদনই মুখ্য বিষয়।
(ক) জড় উপাদান : স্থানীয় জলবায়ু, মৃত্তিকার ধরন ও খনিজ পদার্থের পরিমাণ, ব্যবহৃত জৈব ও অজৈব সার ইত্যাদি মিলেই কৃষিজ ইকোসিস্টেমের জড় উপাদান।
(খ) উৎপাদক : চাষকৃত উদ্ভিদই শস্য ক্ষেত্রের মুখ্য উৎপাদক। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের আগাছা যা শস্য ক্ষেত্রে জন্মে তারাও উৎপাদক হিসাবে বিবেচিত।
(গ) খাদক : প্রাথমিক স্তরে খাদকের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পোকা, শশক, ইঁদুর, পাখি, গবাদি পশু, মানুষ ইত্যাদি। গৌণ খাদকের মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ, সাপ, বিভিন্ন ধরনের পাখি যারা পোকা—মাকড় খেয়ে জীবন ধারণ করে।
(ঘ) বিয়োজক : প্রধান বিয়োজককারীরা হচ্ছে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও অপ:রহড়সুপব:বং. এদের পঁচনক্রিয়ার ফলেই মাটিতে উৎপাদকের জন্য প্রয়োজনীয় জৈব পদার্থ মজুত থাকে।
আরও দেখুন :
- ইকোসিস্টেমের সংজ্ঞা, উদ্ভিদ, প্রাণী ও ইকোসিস্টেম , কৃষি পরিচিতি ও পরিবেশ , পরিবেশ , ইউনিট ১ , পাঠ-১.২
- পরিবেশ সম্পর্কিত ধারণা, পরিবেশের উপাদান , কৃষি পরিচিতি ও পরিবেশ , পরিবেশ , ইউনিট ১ , পাঠ-১.১
- বাংলাদেশে প্রয়োজনের তুলনায় কৃষি পণ্যের উৎপাদনের পরিমাণ , কৃষি পরিচিতি ও পরিবেশ , ইউনিট ৩ , পাঠ-৩.৫
- বাংলাদেশের আমদানি ও রপ্তানিযোগ্য কৃষি পণ্যের তালিকা ও পরিমাণ , কৃষি পরিচিতি ও পরিবেশ , ইউনিট ৩ , পাঠ-৩.৪
- বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে মৎস্য খাতের ভূমিকা