বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , নতুন নতুন কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা কৃষি উন্নয়নের মুল চাবিকাঠি। কিন্তু শুধু কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করলেই হবে না, পাশাপাশি এটি কৃষকের দোরগোড়ায় পেঁৗছে দিতে হবে যাতে কৃষক এর সুফল পেতে পারে। কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন থেকে কৃষকের কাছে হস্তান্তর পর্যন্ত দ্রুত প্রবাহের ব্যবস্থা, অবাধ ও সময়োপযোগী হতে হবে। তথ্য প্রবাহ সঠিকভাবে তথ্য ব্যবহারকারীর কাছে পেঁৗছাতে হবে যাতে এটি তথ্য ব্যবহারকারীর বোধগম্য হয় এবং প্রযুক্তির সুফল যথাযথভাবে মানব কল্যাণে কাজে লাগে।

বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

কৃষি তথ্য ও সেবায় বাংলাদেশে কৃষি ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হয়েছে। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় নতুন নতুন তথ্য সেবা কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট ইত্যাদি বেশ এগিয়ে গেছে এবং কৃষি তথ্য প্রবাহে সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলছে।

বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

অভিজ্ঞ কৃষক/কৃষাণী
কৃষি নির্ভর বাংলাদেশে ৭০—৮০% লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির সাথে জড়িত। এর মধ্যে ৪৭ ভাগের মত লোক শুধু কৃষির উপর নির্ভর করে জীবন নির্বাহ করে। এ সকল কৃষক জীবনের দীর্ঘ সময় ধরে কৃষি কাজে নিয়োজিত থাকেন। এ কারণে মাঠ ও উদ্যান ফসল, বনায়ন, মৎস্য চাষ, হাঁস—মুরগি ও গবাদি পশু পালন ইত্যাদি বিষয়ে কৃষকদের বাস্তব অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। ফসল চাষের বিভিন্ন কলাকৌশল ও প্রযুক্তি বিষয়ে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে। কাজেই ফসল চাষ থেকে শুরু করে মাছ চাষ, পোল্টি্র পালন, গবাদি পশু পালন ইত্যাদি কৃষি বিষয়ক সমস্ত কাজের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস হিসেবে আমাদের দেশের অভিজ্ঞ কৃষকেরা যথেষ্ট ভূমিকা পালন করতে পারেন।

বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

কৃষক বিদ্যালয়
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত কৃষক বিদ্যালয়ের মাধ্যমে কৃষকরা বিভিন্ন তথ্য সেবা পেয়ে থাকেন। এই সকল বিদ্যালয়ে কৃষকদের বিভিন্ন নতুন কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে হাতে কলমে শিক্ষা দেয়া হয় যেমন, সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা (আইপিএম), সমন্বিত ফসল ব্যবস্থাপনা

(আইসিএম) ও সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনা (আইএফএম) ইত্যাদি। এ তথ্য সমৃদ্ধ জ্ঞান তারা কৃষি কাজে সরাসরি বাস্তবে প্রয়োগ করতে পারেন। কৃষি চিত্র ১.৪.১ : কৃষক বিদ্যালয় সম্প্রসারণ অধিদপ্তর দেশের ৩৩৫ টি উপজেলায় কৃষক মাঠ স্কুল স্থাপন করেছে। সারা দেশে মোট ১১ হাজার ৪৭০ টি কৃষক মাঠ স্কুল প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে। ২ হাজার ৫৯৭ জন কৃষক/কৃষাণীকে প্রশিক্ষক হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বিদ্যালয়গুলোতে ফসলের ব্যবস্থাপনা কলা—কৌশলের উপর কৃষকদের দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য একদল কৃষক—কৃষাণীকে অনানুষ্ঠানিকভাবে হাতে কলমে মৌসুমব্যাপী মাঠ ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

একটি বিদ্যালয়ের মাধ্যমে ৫০ জন কৃষক—কৃষাণীকে একটি মৌসুমের পুরো সময় ধরে ২০টি অধিবেশনের মাধ্যমে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। প্রতিটি অধিবেশনের সময় ৩—৪ ঘন্টা। এর মধ্যে মহিলাদের জন্য ৪টি , পুরুষ ও মহিলাদের যৌথ ৫টি এবং কৃষকদের ১১টি অধিবেশন। প্রশিক্ষকের কাছ থেকে তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক শিক্ষা গ্রহণ করে কৃষকরা একাকী বা দলীয়ভাবে পরীক্ষা প্লট ও প্রদর্শনী স্থাপন করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা গ্রহণ করেন।

এখানের শিক্ষাদান পদ্ধতি হলোপারস্পরিক অংশগ্রহণমূলক করে শেখা, দেখে শেখা, অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে শেখা ও আবিষ্কার প্রক্রিয়ায় শেখা। এতে বয়স্ক কৃষকরাও খুব ভালোভাবে শিখতে পারেন এবং নতুন কিছু আবিষ্কার বা শেখার আনন্দে প্রশিক্ষণের প্রতি আগ্রহ বাড়ে। তাই কৃষক মাঠ স্কুলের প্রশিক্ষণ কৃষকদের জন্য প্রায়োগিক ও বাস্তবসম্মত। ভবিষ্যতে এই প্রশিক্ষিত কৃষকদের মাধ্যমেই অন্যান্য কৃষকেরা তথ্য ও সেবা পাবে।

কৃষকসভা ও উঠোন বৈঠক
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপজেলা কৃষি অফিস প্রায় প্রতি মাসে অথবা প্রয়োজন অনুসারে মাঝে মাঝে কৃষকদের নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে যে সভা বা বৈঠক করে তাকে কৃষক সভা বা উঠোন বৈঠক বলে। এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে নতুন প্রযুক্তি হস্তান্তরে উদ্বুদ্ধ করা, কৃষকদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধন দেওয়া। কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কৃষকদের সাথে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অথবা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাগণ মতবিনিময় করেন। এছাড়াও হঠাৎ কোন সমস্যা হলে যেমন ধান
ক্ষেতে পোকার আক্রমণ হলে তাৎক্ষণিক ফসলের মাঠে কৃষক সভা করা হয়। মত চিত্র ১.৪.২ : কষকসভা ও উঠোন বৈঠক বিনিময়ের ফলে জ্ঞান ও তথ্যে দুর্বল কৃষকের জ্ঞান বাড়ে এবং কাজে আগ্রহী হয়। এভাবে কৃষক সভা বা উঠোন বৈঠক কৃষির তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে কাজ করে।

Capture 10 বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

ইন্টারনেট
ইন্টারনেট হল ইলেকট্রিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেটি অনেকগুলো কম্পিউটারকে একই নেটওয়ার্কের আওতায় সংযুক্ত করে এবং তথ্যের আদান প্রদান ঘটায়। কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তিতে ইন্টারনেটের ভূমিকা অনিস্বীকার্য। কৃষি তথ্যের বৃহৎ ভান্ডারে হচ্ছে ইন্টারনেট ওয়েবসাইট। ইন্টারনেটের মাধ্যমে কৃষি বিষয়ক যেকোন তথ্য সমস্যার সমাধান অনায়াসে স্বল্প সময়ে পাওয়া যায়।

ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা :

১। ভিডিও কনফারেন্সিং : ইন্টারনেট ব্যবহার করে কৃষি বিশেষজ্ঞগণ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কৃষকদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারেন এবং কৃষকদের সমস্যার সমাধান দিতে পারেন।

২। ই—মেইল : কৃষি বিষয়ক যেকোন তথ্য ইমেইলের মাধ্যমে একজন আরেক জনের নিকট অতি দ্রুত পাঠাতে পারে।

৩। তথ্য সরবরাহ : ইন্টারনেটের মাধ্যমে কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান, তথ্য—উপাত্ত, গবেষণাপত্র সহ সর্ব প্রকার তথ্যও আদান প্রদান করা যায়।

৪। গবেষণা : কৃষিবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণালব্ধ ফলাফল এবং নিজেদের গবেষণা প্রকাশ করার জন্য ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল।

৫। বাজার দর ও কেনাবেচা : বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার বিভিন্ন কৃষি পণ্যের বাজার দর সম্পর্কে হাল নাগাদ তথ্য পাওয়া যায়। এছাড়া অনলাইনের কৃষি পণ্য ক্রয় বিক্রয়ও করা যায়। যাকে বর্তমানে ই—কমার্স বলা হয়।

ই—কৃষি :

ই—কৃষি বলতে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে কৃষির বিভিন্ন সেবার আদান—প্রদানকে বোঝায়। বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে ই—সেবার প্রভাব লক্ষণীয়। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নে ই—কৃষির বিকল্প নেই। ইতোমধ্যে কৃষিতে ইলেকট্রনিক সার্ভিস বা ই—সেবার ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। কৃষি তথ্য সার্ভিসকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে সরকার আধুনিক মানসম্মত আইসিটি কেন্দ্র চালু করেছে।

ওয়েবসাইটের মাধ্যমে (িিি.ধরং.মড়া.নফ) কৃষি বিষয়ক বিভিন্ন সমসাময়িক তথ্য সরবরাহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কৃষি তথ্য সার্ভিসই প্রথম গ্রাম পর্যায়ে কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ কেন্দ্র (এআইসিসি) স্থাপন করে কৃষি তথ্য ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের সূত্রপাত করেছে। এ কেন্দ্রগুলোতে ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউটার, মডেম সরবরাহ করা হয়েছে। ই—বুক তৈরির মাধ্যমে আরো সহজভাবে কৃষি তথ্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। টেলিভিশনের মাধ্যমে অনলাইনে সরাসরি ভিডিও চিত্র প্রদর্শনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং তথ্য প্রাপ্তির জন্য ‘কিয়স্ক’ তৈরি করা হচ্ছে।

টেলিভিশন ও বেতার :

কৃষি তথ্য সার্ভিসের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানে কৃষি বিষয়ক অনুষ্ঠান ‘মাটি ও মানুষ’ সপ্তাহে ৬ দিন সম্প্রচারিত হচ্ছে। এছাড়া জাতীয় সংবাদের সাথে বিশেষায়িত সংবাদের অংশ হিসেবে কৃষি সংবাদ প্রচারের বিষয়টি বাধ্যতামূলক করা হয়। এক্ষেত্রে চ্যানেল আই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। তারাই প্রথম ১৯ জানুয়ারী ২০০৮ সাল থেকে কৃষি সংবাদ প্রচার শুরু করে। এরপর ৭ ফেব্রুয়ারী ২০০৮ থেকে বিটিভির সংবাদে এবং ৬ এপ্রিল ২০০৮ থেকে বাংলাদেশ বেতারে কৃষি সংবাদ প্রচার হচ্ছে। এছাড়াও অন্যান্য চ্যানেলগুলো এক্ষেত্রে এগিয়ে আসছে।

 

বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস কৃষক বিদ্যালয় ইন্টারনেট এবং ই কৃষি 2 বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

মোবাইল ভিত্তিক কৃষি তথ্য সেবা :

মোবাইল ভিত্তিক কৃষি তথ্য সেবা দেয়ার জন্য কৃষি তথ্য সার্ভিস ও প্রাকটিক্যাল একশন বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে ‘কৃষি কল সেন্টার’ স্থাপন করা হয়েছে। এই কল সেন্টার থেকে কৃষি বিশেষজ্ঞগণ সরাসরি যেকোন সমস্যার সমাধান ও পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এছাড়া কৃষি তথ্য সার্ভিস, এটুআই প্রকল্প এবং বাংলালিংকের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়েছে যেটি মোবাইল এসএমএস ভিত্তিক সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

এছাড়াও উপজেলা ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদ ব্যবহার নির্দেশিকায় সন্নিবেশিত মৃত্তিকা উর্বরতাবিষয়ক তথ্য উপাত্ত জিআইএস প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিজিটাল তথ্য রূপান্তর করা হয়েছে। এ তথ্য উপাত্তের উপর ভিত্তি করে বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ক্যাটলিস্টের সহযোগীতায় অনলাইন ফার্টিলাইজার রিকমেন্ডেশন সিস্টেম নামক সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হয়েছে। যা পরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনলাইন ফার্টিলাইজার রিকমেন্ডেশন সার্ভিস হিসেবে চালু করা হয়।

অনলাইন ফার্টিলাইজার রিকমেন্ডেশন সার্ভিস ব্যবহারের ফলাফলঃ

ক) সারের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হবে।

খ) মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পাবে এবং মাটির স্বাস্থ্যের উন্নয়ন হবে।

 

krishi 1 বাংলাদেশ কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎস-কৃষক, বিদ্যালয়, ইন্টারনেট এবং ই-কৃষি , পাঠ-১.৪

 

গ) ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। ঘ) মটি ও পানি দুষণ কমে যাবে। পরিশেষে, বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ রুপকল্প—২০২১ বাস্তবায়নের ই—কৃষির বিকল্প নেই। সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির সুযোগ সুবিধা ব্যপক বি¯ৃÍতি লাভ করেছে । এ সমস্ত তথ্য ও সেবাপ্রদানকারী উৎসের মধ্যে সামগ্রিক সহযোগিতা ও সমন্বয় শক্তিশালী করতে পারলে কৃষক তথ্য ও কৃষির উন্নয়ন আরও বেগবান হবে।

সারাংশ :

নতুন কৃষি প্রযুক্তি কৃষকের কাছে পেঁৗছানোর জন্য বিভিন্ন কৃষি তথ্যসেবা প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। এছাড়া কৃষক বিদ্যালয় কৃষক সভা ও উঠোন বৈঠক এর মাধ্যমে কৃষকরা নবুতন নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে পারে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে কৃষকরা বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত পায় এবং তাদের কৃষি পণ্য ক্রয় বিক্রয় করার সুযোগ পায়।

আরও পড়ুনঃ

Leave a Comment