আজকে আমরা চূড়ান্ত মূল্যায়ন- দুগ্ধ খামার স্থাপন আলোচনা করবো।এটি কৃত্রিম প্রজনন ও খামার স্থাপন এর দুগ্ধ খামার স্থাপন ইউনিটের অন্তর্গত।
চূড়ান্ত মূল্যায়ন- দুগ্ধ খামার স্থাপন
আমাদের দেশে দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে, আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ও দারিদ্র দূরীকরণে দুগ্ধ খামারের ভূমিকা অনস্বীকার্য । দুগ্ধ খামার স্থাপনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপই একই সুতোয় গাঁথা । খামার স্থাপনের পূর্বে যেমন বিভিন্ন বিষয়ে চিন্তা করে কাজ করতে হয় ঠিক তেমনি খামার স্থাপনের পর খামারের বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সজাগ দৃষ্টি দিতে হয় । দুগ্ধ খামারের মূল উৎপাদিত দ্রব্য হচ্ছে দুধ ।
তাই দুধ বাজারজাতকরনের ব্যবস্থা সম্পর্কেও জ্ঞান থাকা প্রয়োজন । খামার স্থাপনের উদ্দেশ্যই হলো তা থেকে মুনাফা অর্জন করা । সুতরাং দুগ্ধ খামারের আয় ব্যয়ের হিসেব সম্পর্কেও জানা আবশ্যক । অনেকে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে খামার স্থাপন করে থাকেন । কীভাবে এই ঋণ পরিশোধ করা যায় সে সম্পর্কিত জ্ঞান থাকাও প্রয়োজন ।
এ ইউনিটের বিভিন্ন পাঠে দুগ্ধখামার স্থাপনে প্রাথমিক করনীয়, খামার ব্যবস্থাপনা, দুধ দোহন ও বাজারজাতকরণ, ৩-৫ টি গাভীর খামার স্থাপনে প্রকল্প প্রণয়ন, খামারের আয় ব্যয়ের হিসাব, হাত দিয়ে দুধ দোহন, ব্যাংক থেকে ঋণ পরিশোধের খতিয়ান নিজ হাতে খাতায় লেখা সম্পর্কে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিকসহ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।
চূড়ান্ত মূল্যায়ন- দুগ্ধ খামার স্থাপন
সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক প্রশ্ন
১। পাঁচটি গাভীর খামার স্থাপনে প্রয়োজনীয় উপকরণগুলোর নাম লিখুন ।
২। দুধ বাজারজাতকরণ সংক্ষেপে বর্ণনা করুন ।
৩। বাছুরকে খাওয়ানোর পদ্ধতি লিপিবদ্ধ করুন ।
৪। ডিহর্নিং বলতে কী বুঝেন? এটি কত প্রকার ও কী কী?
৫ ৷ বাছুর চিহ্নিত করণ সংক্ষেপে বর্ণনা করুন ।
৬। দুগ্ধ খামারে কী কী তথ্য রাখা হয় তা লিপিবদ্ধ করুন ।
৭। দুধ দোহনের বিভিন্ন ধাপ বর্ণনা করুন ।
৮ । দুধ দোহনের পদ্ধতি কয়টি ও কী কী বর্ণনা করুন ।
৯ । একটি দুধ দোহন যন্ত্রের বিভিন্ন অংশের নাম লিখুন ।
১০। খামারের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কেমন হওয়া উচিত?