বাচ্চা ফোটানোর পদ্ধতি-২, ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর সময়

আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়-বাচ্চা ফোটানোর পদ্ধতি-২, ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর সময়,  এ পদ্ধতিতে বিশেষভাবে প্রস্তুত যন্ত্র এবং সরঞ্জামের সাহায্যে বাচ্চা ফোটানো হয়। কৃত্রিম উপায়ে ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর জন্য দুটি পদ্ধতি আছে। যথা-

ক. ইনকিউবেটর পদ্ধতি ও

খ. তুষ পদ্ধতি।

এ দুটি পদ্ধতি সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো :

 

বাচ্চা ফোটানোর পদ্ধতি-২, ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর সময়

 

ক. ইনকিউবেটর পদ্ধতি

কৃত্রিম উপায়ে যে যন্ত্রের সাহায্যে ডিম ফোটানো হয় তাকে ইনকিউবেটর বলে। অল্প সংখ্যক বাচ্চা ফোটানোর জন্য কুঁচে মুরগি ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু একই সময়ে অধিক সংখ্যক বাচ্চা ফোটাতে হলে তা কুঁচে মুরগি দ্বারা সম্ভব নয়।

এক্ষেত্রে ইনকিউবেটরের সাহায্যে বাচ্চা ফোটানো হয়। এ পদ্ধতির সাহায্যে ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদন আধুনিক এবং উন্নত ব্যবস্থা।ইনকিউবেটর সাধারণত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। যথা-

১। কেরোসিন ইনকিউবেটর ও

২। বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটর।

১। কেরোসিন ইনকিউবেটর

এ ইনকিউবেটর কেরোসিনের সাহায্যে চালাতে হয়। এতে ৫০-৫০০টি পর্যন্ত ডিম একসাথে ফোটানো যেতে পারে । সাধারণত যেখানে বিদ্যুৎ নেই সেখানে এ ইনকিউবেটর ব্যবহার করা হয়ে থাকে I ইনকিউবেটরের দামও তুলনামূলকভাবে কম, কেরোসিন এবং বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটরে ডিম ফোটানোর আবশ্যকীয় বিষয়াবলি প্রায় একই রকম।

সাধারণত কেরোসিন ইনকিউবেটরে ৩৮-৩৯ সে. তাপমাত্রায় বাচ্চা ফোটানো হয়। তবে এ ব্যাপারে ইনকিউবেটর প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানোর নির্দেশবলি সঠিকভাবে পালন করতে হয়।

বাচ্চা ফোটানোর পদ্ধতি-২, ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর সময়

২। বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটর

এটি ডিম ফোটানোর আধুনিক উন্নত যন্ত্র। এ ধরনের ইনকিউবেটরের সাহায্যে দুই হাজার থেকে লক্ষাধিক ডিম একসাথে ফোটানো যায়। কৃত্রিম উপায়ে ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর অত্যাবশ্যকীয় বিষয়গুলো হলো :

১। তাপমাত্রাঃ

২। আপেক্ষিক আর্দ্রতা:

৩। বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা:

৪। ডিম বসানো ও উল্টে দেওয়া

৫। ডিম পরীক্ষণ বা ডিম কেন্ডলিংঃ

৬। ডিম ও ইনকিউবেটরের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা।

৩। তাপমাত্রা :

সাধারণত বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটরে ৩৭.২ -৩৭.৮° সে. (৯৯-১০০ ফা) তাপমাত্রায় ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানো হয়। তবে সব সময় এ ব্যাপারে ইনকিউবেটর প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের নির্দেশ সঠিকভাবে পালন করতে হয়।

 

বাচ্চা ফোটানোর পদ্ধতি-২, ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর সময়

৪। আর্দ্রতা

: ইনকিউবেটর আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৬০-৭০% বজায় রাখতে হয়। আর্দ্রতা প্রথম দিকে কম এবং শেষের দিকে বেশি রাখতে হয়।

৫। বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা :

ডিমের ভিতর ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য অক্সিজেনের প্রয়োজন। ইনকিউবেটর হতে ভ্রূণের পরিত্যক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইডও ঠিকমতো বের হয়ে যাওয়া দরকার। এ জন্য সকল ইনকিউবেটরে বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা থাকে। ইনকিউবেটরের অভ্যন্তরের বায়ুতে ২১% অক্সিজেন ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড সর্বোচ্চ ০.৫% রাখতে হয়।

৬। ডিম বসানো ও উল্টে দেওয়া :

ইনকিউবেটরে ডিম বসানোর জন্য বিশেষ ধরনের ট্রে থাকে। কোন কোন ইনকিউবেটরে ডিম বসানোর ট্রে ও বাচ্চা ফোটানোর ট্রে পৃথক থাকে। ডিম বসানোর ট্রেতে ডিমের সরু দিক নিচের দিকে এবং মোটা দিক উপরের দিকে রেখে ৪৫° কোনাকোনিভাবে ডিম বসাতে হয়।

বৈদ্যুতিক ইনকিউবেটরে স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের সাহায্যে প্রথম ১৮ দিন পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৮-১২ বার ডিম উল্টে দেওয়ার ব্যবস্থা থাকে। এতে ডিমের চারদিকে সমভাবে তাপ লাগে। ১৮তম দিনে ডিম যা হাঁসের ক্ষেত্রে ২৪তম দিনে, ডিম বসানোর ট্রে থেকে বাচ্চা ফোটানোর ট্রেতে ডিম স্থানার করা হয়।

এই ট্রেতে বাচ্চা ফোটা পর্যন্ত ডিম থাকে। এ সময় ডিম উল্টে দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। কেরোসিন চালিত বা অন্য ইনকিউবেটরে হাতের সাহায্যে ২৪ ঘণ্টায় ৩-৪ বার ডিম নেড়েচেড়ে দিতে হয়। সাধারণত ২১ দিনে মুরগির ডিম হতে বাচ্চা ফুটে বের হয়ে আসে। বাচ্চার শরীর ভালোভাবে শুকিয়ে গেলে ইনকিউবেটর হতে বাচ্চা বের করা হয়।

৭। ডিম পরীক্ষাকরণ :

ইনকিউবেটরে ডিম বসানোর ৭ম এবং ১৪তম দিনে ডিম পরীক্ষা করতে হয়। একটি অন্ধকার ঘরে টর্চ লাইট বা একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব অথবা অন্য কোন আলোর সাহায্যে ডিম পরীক্ষা করতে হয়। যে সমস্ত ডিমে বাচ্চা ফুটবে না, আলোতে ধরলে সেগুলোর ভেতরটা পরিষ্কার দেখা যাবে।

যদি ভ্রূণ জীবিত থাকে তবে ডিমের ভিতরে রক্তের শিরা-উপশিরা মাকড়সার জালের মতো ছড়ানো দেখা যাবে। মৃত ভ্রূণে কালো দাগের মত দেখাবে। যে সব ডিম ফুটবে না সেগুলো এ পরীক্ষার পর বের করে ফেলে দিতে হবে। ১৪ দিনের সময় এই পরীক্ষা সবচেয়ে কার্যকরী হয়।

৮। ইনকিউবেটরের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা

যে ধরনের ইনকিউবেটরই ব্যবহার করা হোক না কেন তা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা অপরিহার্য। প্রতিবার বাচ্চা ফোটানোর আগে ও পরে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের নির্দেশ মোতাবেক ইনকিউবেটর পরিষ্কার করতে হবে। ডিম বসানোর পূর্বে জীবাণুনাশক ওষুধ দিয়ে ইনকিউবেটরের ভিতর ও বাহির মুছে ফেলতে হবে।

সম্পূর্ণরূপে রোগমুক্ত করার জন্য ইনকিউবেটরের ভিতর ফিউমিগেশন অর্থাৎ জীবাণুনাশক ব্যবস্থা নিতে হয়। প্রতি ১০০ ঘনফুটের জন্য মাটি, চিনা মাটি বা কাঁচের পাত্রে ১৭-৫ গ্রাম পটাসিয়াম পারম্যাংগানেট সংগে ৩৫ মি.লি. ফরমালিন মিশিয়ে ইনকিউবেটরের ভিতরে রেখে দিতে হয়। পটাসিয়াম মারম্যাংগানেট ও ফরমালিনের মধ্যে রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে ধূয়া বের হয়।

এতে ইনকিউবেটরের মধ্যে কোন রোগ-জীবাণু থাকলে তা ধ্বংস হয়ে যায়। এ প্রক্রিয়াকে ফিউমিগেশন বলে।

খ. তুষ পদ্ধতি

তুষ পদ্ধতিতে ডিম হতে বাচ্চা ফোটানো একটি অতি প্রাচীন পদ্ধতি। চীনদেশে বহুকাল পূর্ব থেকেই এ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানো হতো। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশে গ্রামাঞ্চলে এ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানো হয়ে থাকে। আমাদের দেশেও বিভিন্ন অঞ্চলে এ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানো হচ্ছে। এ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটাতে বিদ্যুৎ না হলেও চলে। সাধারণত হাঁসের ডিম এ পদ্ধতিতে ফোটানো হয়। তবে মুরগির ডিমও ফোটানো সম্ভব। কিন্তু মুরগির ডিমের খোসা পাতলা হওয়ায় সাবধানতা অবলম্বন না করলে নাড়াচাড়ার সময় ডিম ভেঙ্গে যেতে পারে।

স্বল্প মূল্যে দেশীয় সরঞ্জামাদি ব্যবহার করে এ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানো যায়। তুষ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানোর প্রয়োজনীয় সরঞ্জমাদি হলোঃ

১। বাচ্চা ফোটানোর ঘর:

২। বাশের তৈরি নলাকৃতি ঝুড়ি

৩। তুষ

৪। তুষের বালিশ

৫। রঙিন কাপড় (ডিমের পুঁটলি বাঁধার জন্য);

৬। কেরোসিন স্টোভ বা চুল্লি (ডিম গরম করার জন্য);

৭। ডালা

৮। চালনি

৯। বাচ্চা ফোটানোর চৌকি

১০। থারমোমিটার (তাপমাত্রা মাপার জন্য);

১১। জীবাণুনাশক স্যাভলন, ডেটল ইত্যাদি;

১২। বাছাইকৃত পরিষ্কার ও উর্বর ডিম।

প্রথমে ডিম বাছাই করে কলম বা পেন্সিল দিয়ে চিহ্নিত করে নিতে হবে। তারপর ডিম ও তুষের বালিশ সূর্যের তাপে বা কেরোসিনের সাহায্যে গরম করে নিতে হবে যাতে ডিমের তাপমাত্রা ৩৮.৩° সে (১০১° ফা.) থাকে। ডিম গরম করার সময় হাত দিয়ে ডালা বা চালনিতে বৃত্তাকারে নাড়তে হবে।

৩০-৩৫ টি গরম ডিম রঙিন কাপড়ে একটু ঢিলা করে পুঁটলি বেঁধে বাঁশের নলাকৃতি ঝুড়িতে রাখতে হবে। ডিমের পুঁটলির নিচে এবং উপরে তুষের গরম বালিশ দিয়ে তাপ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ২য় দিন হতে নিয়মিত ডিম নাড়াচাড়া ও তুষের বস্তা গরম করতে হয়।

প্রতি ৫ দিন পরপর চিহ্ন দিয়ে নতুন ব্যাচের ডিম বসানো যায়। ২৪তম দিনে প্রথম ব্যাচের ডিম বাচ্চা ফোটার চৌকিতে স্থানান্তর করতে হয়। এ ডিম আর গরম করার প্রয়োজন হয় না, কেবল নাড়া চাড়া করতে হয়। কিন্তু অন্যসব ডিম যথানিয়মে গরম ও নাড়াচাড়া করতে হয়।

২৮তম দিনে প্রথম ব্যাচের ডিম হতে বাচ্চা ফুটে বের হয়ে আসে। এ সময় ডিমের খোসা সরিয়ে ফেলে বাচ্চার চৌকি ইত্যাদি জীবাণু নাশক ওষুধ দিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করে পরবর্তী ব্যাচের জন্য প্রস্তুত করে নিতে হয়। মুরগির ডিম হলে ১৮তম দিনে বাচ্চা ফোটার চৌকিতে স্থানান্তর করতে হবে। ২১ তম দিনে মুরগির ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়ে আসবে।

প্রাকৃতিক অথবা কৃত্রিম উপায়ে ইনকিইবেটর বা তুষ পদ্ধতিতে যেভাবেই হোক না কেন সকল ক্ষেত্রে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে একই সময় লাগে।

তুষ পদ্ধতিতে ডিম ফোটানোর দৈনন্দিন কার্যক্রম

১ম দিন

ডিম নির্বাচন, চিহ্নিত করা, গরম করা, পুটলি বাঁধা এবং নলাকৃতি ঝুড়িতে গরম তুষ ভর্তি দুটি বস্তার মাঝখানে বসানো।

২য় দিন

ডিমগুলো পুঁটলি হতে বের করে উল্টে-পাল্টে দেওয়া, তুষের বস্তা গরম করা এবং উপরের পুঁটলি নিচে এবং নিচের পুঁটলি উপরে করে দেওয়া।

৩য় দিন: 

২য় দিনের মতো করতে হবে।

৪র্থ দিন:

ঐ এবং উজ্জ্বল আলোয় ডিম পরীক্ষা করা।

৫ম দিন:

ডিম আগের মতো উল্টে-পাল্টে দিতে হবে এবং তুষ গরম করতে হবে।

৬ষ্ঠ দিন:

ডিম নেড়েচেড়ে দেওয়া ও তুষ গরম করা।

৭ম দিন:

ডিম নেড়েচেড়ে দেওয়া ও তুষ গরম করা।

৮ম দিন:

৯ম দিন:

ঐ এবং উজ্জ্বল আলোয় সব ডিম পরীক্ষা করা।

১০ম দিন:

ডিম নেড়েচেড়ে দেওয়া ও তুষ গরম করা।

১১তম দিন:

১২তম দিন:

১৩তম দিনঃ

১৪ তম দিন :

ডিম নেড়েচেড়ে এবং উজ্জ্বল আলোয় ডিম পরীক্ষা করা।

১৫তম দিনঃ

ডিম উল্টে-পাল্টে দেওয়া এবং তুষ গরম করা।

১৬তম দিনঃ

মুরগির ডিমের ক্ষেত্রে পুঁটলি খুলে সমস্ত ডিম বাচ্চা ফোটানোর চৌকিতে রাখতে হবে এবং নেড়ে চেড়ে দিতে হবে।

১৭তম দিন:

চৌকিতে রাখা মুরগির ডিম এবং হাঁসের ডিমের উল্টে-পাল্টে দেয়ার প্রয়োজন নেই।

১৮তম দিন:

মুরগির ডিমের খোসায় ফাটল ধরে এবং হাঁসের ডিমের ক্ষেত্রে ঐ।

১৯তম দিন:

মুরগির বাচ্চা ফুটে বের হয় এবং হাঁসের ডিমের ক্ষেত্রে ঐ

২০তম দিন:

২১তম দিন:

২২তম দিন:

পুঁটলি খুলে সমস্ত ডিম বাচ্চা ফোটানোর চৌকিতে রাখতে হবে।

২৩তম দিন:

ডিম উল্টে-পাল্টে দিতে হবে।

২৪তম দিন:

ডিমের খোসায় ফাটল দেখা দেবে। এ অবস্থায় উল্টানো-পাল্টানোর প্রয়োজন নেই।

২৭তম দিন:

ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে থাকবে।

২৮তম দিন:

হাঁসের বাচ্চা ফুটে বের হওয়া সম্পন্ন হবে।

বাচ্চা ফোটানোর পদ্ধতি-২, ডিম হতে বাচ্চা ফোটানোর সময়

 

তুষ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানোর সুবিধা

১। আধুনিক বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হয় না।

২। সরঞ্জামাদির জন্য বেশি টাকার দরকার হয় না।

৩। বিদ্যুৎ না হলেও চলে।

৪। কুঁচে মুরগির জন্য অপেক্ষা না করে বছরের যে কোন সময় বাচ্চা ফোটানো যায়।

৫। তুলনামূলকভাবে বাচ্চা ফোটার হার বেশি।

৬। দক্ষ জ্ঞানসম্পন্ন লোকের প্রয়োজন হয় না।

৭। গ্রামীণ মহিলারা এ পদ্ধতিতে বাচ্চা উৎপাদন করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন।

বিভিন্ন পাখির ডিম হতে বাচ্চা ফোটার সময়

১। মুরগি ২১ দিন

২। ভিতির হাঁস, টার্কি – ২৮ দিন

৩। রাজহাঁস ৩০-৩৫ দিন

৪। কবুতর

৫। কোয়েল

১৮ দিন

১৮ দিন

৬। মাসকোতি হাঁস ৩৫ দিন।

সারমর্ম

তুষ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটাতে বিদ্যুৎ না হলেও চলে প্রাকৃতিক উপায়ে অথবা কৃত্রিম উপায়ে, ইনকিউবেটর বা তুষ পদ্ধতিতে সকল ক্ষেত্রেই ডিম হতে বাচ্চা ফুটাতে একই সময় লাগে। কৃত্রিম উপায়ে ইনকিউবেটর এবং তুষ পদ্ধতিতে বাচ্চা ফোটানো হয়। কৃত্রিম উপায়ে একসাথে অনেক বেশি বাচ্চা ফোটানো যায়। ইনকিউবেটর সঠিক তাপমাত্রা,

Leave a Comment