ব্যবহারিক:ব্রয়লারের জন্য ১০ কেজি দানাদার খাদ্য তৈরিকরণ

আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়-ব্যবহারিক:ব্রয়লারের জন্য ১০ কেজি দানাদার খাদ্য তৈরিকরণ

ব্যবহারিক:ব্রয়লারের জন্য ১০ কেজি দানাদার খাদ্য তৈরিকরণ

 

বিষয় :-১ ব্রয়লারের জন্য ১০ কেজি দানাদার খাদ্য তৈরিকরণ

উপকরণ

১। খাদ্যদ্রব্য

২। মাপার যন্ত্রপাতি দাঁড়িপাল্লা, ওজন।

৩। ট্রে বা বালতি।

৪। অ্যালুমিনিয়াম ডিশ বোল অথবা পলিব্যাগ।

কাজের ধাপ

১। প্রথমে নমুনা অনুযায়ী ১০ কেজি খাদ্য তৈরির একটি চার্ট বা তালিকা তৈরি করুন।

২। সঠিক হিসাব অনুযায়ী ১০ কেজি খাদ্য উপরকণ মেপে নিন।

৩। হিসাবসহ মেপে নেয়া খাদ্য উপকরণগুলো শিক্ষক/টিউটরকে দেখান।

৪। এরপর উপকরণগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে খাদ্য তৈরি করুন।

৫। তৈরি খাদ্য বালতি বা পলিব্যাগে ভর্তি করে পরবর্তীতে ব্রয়লারের সুষম খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করুন।

 

 

সাবধানতা

১। উপকরণগুলো সঠিকভাবে মেপে নিতে হবে।

২। উপকরণগুলো ভালোভাবে মিশাতে হবে।

৩। তৈরি খাদ্য শুকনা জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে।

৪। উপকরণগুলো যেন বেশি পুরানো বা পচা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পরীক্ষার স্থান, তারিখ ও তৈরি খাদ্যের পরিমাণ ব্যবহারিক খাতায় লিখুন ।

১. আর্থসামাজিক উন্নয়নঃ

দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে হাঁস-মুরগির গুরুত্ব অপরিসীম। তুলনামূলক স্বল্প বিনিয়োগ এবং অল্প ভূমিতে বাস্তবায়নযোগ্য বিধায় জাতীয় অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

২. আত্ম-কর্মসংস্হানঃ

হাঁস-মুরগি পালন, বেকার যুব সমাজ, ভূমিহীন কৃষক এবং দুস্হ গ্রামীন মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্হানের একটি উল্লেখযোগ্য উপায়।

৩. প্রাণিজ আমিষের উৎসঃ

দেশের অধিকাংশ মানুষ পুষ্টি সমস্যায় আক্রান্ত। হাঁস-মুরগির মাংস ও ডিম উন্নতমানের প্রাণিজ আমিষের উৎস। মাংস ও ডিমের মাধ্যমে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পূরণ করে এই সমস্যা সমাধান করা যায়।

৪. আয়ের উৎসঃ

আদিকাল থেকে গ্রাম বাংলার মহিলারা বাড়তি আয়ের উৎস হিসাবে হাঁস-মুরগি পালন করে আসছে।

৫. জৈব সারঃ

হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা উন্নতমানের জৈব সার যা ব্যবহার করে কৃষি ফসল উৎপাদনে লাভবান হওয়া যায়।

By একাডেমিক ডেস্ক, কৃষি গুরুকুল

কৃষি গুরুকুলের একাডেমিক ডেস্ক

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version