আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়ঃ দুগ্ধ খামার স্থাপনে প্রাথমিক করণীয় । এটি কৃত্রিম প্রজনন ও খামার স্থাপন এর দুগ্ধ খামার স্থাপন ইউনিটের অন্তর্গত।
Table of Contents
দুগ্ধ খামার স্থাপনে প্রাথমিক করণীয়
ভূমিহীন, প্রান্তিক চাষী, যুবসম্প্রদায়, গ্রামীণ স্বল্পবিত্ত ও বিত্তহীন মহিলাদের উৎপাদনশীল কাজের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে পারিবারিক পর্যায় থেকে আরম্ভ করে জাতীয় পর্যায়ে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনে দুগ্ধ খামার শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । পৃথিবীর অনেক দেশেই এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশেও দুগ্ধ খামার স্থাপন একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । গাভীর খামার স্থাপনের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হতে হলে যে বিষয়গুলো বিবেচনায় আনা উচিত তা হলো—
- স্থান নির্বাচন (Site selection)
- বাসস্থান (Housing )
- গাভী নির্বাচন (Selection of dairy cow)
- খাদ্য (Feeding)
- বাজারজাতকরণ (Marketing)
স্থান নির্বাচন (Site selection)
দুগ্ধ খামার স্থাপনের জন্য প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো খামারের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন খামারের উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের জন্য বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো –
- স্থানটি শুকনো, উঁচু ও সমতল হবে যাতে করে বৃষ্টির পানি জমবে না এবং সহজেই খামারের বর্জ্য পদার্থসমূহ নিষ্কাশন করা যাবে ।
- দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যাদি বাজারজাত করার জন্য এবং খামারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়ের জন্য উপযুক্ত যাতায়াত ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন ।
- দুগ্ধ খামার অবশ্যই জনবসতি ও জনবহুল রাস্তা থেকে দূরে হতে হবে ।
- খামারের আশেপাশে জলাভূমি থাকা চলবে না ।
- ভবিষ্যতে খামারটি বড় করার সুযোগ থাকা আবশ্যক ।
- স্বল্প খরচে প্রচুর পরিমাণ বিশুদ্ধ, পরিষ্কার এবং মৃদু পানি সরবরাহের ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক ।
- বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহের সুব্যবস্থা থাকতে হবে ।
- সহজে ও স্বল্পমূল্যে নিয়মিতভাবে শ্রমিক পেতে হবে ।
- ঘাস চাষের জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ জায়গা থাকা উচিত ।
বাসস্থান (Housing)
বিভিন্ন প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বন্যপ্রাণী, চোর প্রভৃতি থেকে খামারের গাভীকে রক্ষা করার জন্য এবং উন্নত আরামদায়ক অবস্থা ও উন্নত ব্যবস্থাপনা প্রদানের জন্য উপযুক্ত বাসস্থান একান্ত প্ৰয়োজন ।
গাভীর বাসস্থান বা ঘর তৈরি করার সময় বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো-
- গাভীর ঘর পূর্ব পশ্চিমে লম্বা হবে ।
- ঘরগুলো দক্ষিণমুখী হওয়া আবশ্যক ।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকতে হবে ।
- ঘরের মেঝে পাকা এবং খসখসে হবে । এতে গাভী পা পিছলে পড়ে যাবার সম্ভাবনা কম থাকে ।
- ঘরের মেঝে ঢালু হবে এবং নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখতে হবে যাতে করে গোবর, চনা ইত্যাদি সহজে পরিষ্কার করা যায় ।
- ঘরের চালা এসবেস্ট, ছন বা বাঁশ দিয়ে তৈরি করা যেতে পারে । তবে টিন ব্যবহার করলে গরমের দিনে ঘর যাতে উত্তপ্ত না হয় সেজন্য টিনের নিচে চাটাই এর ব্যবস্থা করতে হবে ।
- প্রতিটি গাভীর জন্য মেঝেতে ৩.৭৫-৪.৭৫ বর্গমিটার জায়গা রাখা উচিত ।
উল্লিখিত বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে দুটো পদ্ধতিতে গাভীর বাসস্থান তৈরি করা যেতে পারে ।
ক) উদাম ঘর পদ্ধতি (Loose housing system) :
এক্ষেত্রে শুধুমাত্র দুধ দোহন বা চিকিৎসার সময় ছাড়া অন্য সময় গাভীকে বেঁধে রাখা হয় না । এই পদ্ধতিতে গাভীর বাসস্থানের জন্য খরচ খুব কম হয় । তবে এক্ষেত্রে বড় অসুবিধা হলো গাভীগুলোর মধ্যে অন্তঃকলহের কারণে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে এবং উৎপাদন মাত্রা ভিত্তিক খাদ্য সরবরাহ করা সম্ভব হয় না ।
খ) বাঁধা ঘর পদ্ধতি (Stanchion barn system) :
এধরনের ঘরে গাভীগুলোকে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বেঁধে রাখা হয় । এই পদ্ধতির বড় অসুবিধা হলো নির্মাণ খরচ বেশি হয় এবং শ্রমিক বেশি লাগে । বাঁধা ঘর আবার দুধরনের হয়ে থাকে—
১. একসারি বিশিষ্ট বাঁধা ঘর (Single rowed stanchion barn) : সাধারণত অল্পসংখ্যক গাভী পালনের জন্য বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে কৃষকেরা তাঁদের নিজেদের বাড়িতে একটি লম্বা সারিতে গাভী বেঁধে পালন করে থাকেন । সারণি ২.১ এ একসারি বিশিষ্ট বাঁধা ঘরে প্রতিটি গাভীর জন্য প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ দেয়া হলো ।
সারণিঃ একসারি বিশিষ্ট বাঁধা ঘরে প্রতিটি গাভীর জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা ।
গাভী দাঁড়াবার স্থান (সে.মি.) | গাভী দাঁড়াবার স্থানের পাশের জায়গা (সে.মি.) | খাবার পাত্রের জায়গা ( সে.মি.) | নর্দমার জন্য জায়গা (সে.মি.) |
১৬৫ | ১০৫ | ৭৫ | ৩০ |
২. দুইসারি বিশিষ্ট বাঁধা ঘর (Double rowed stanchion barn) : এই পদ্ধতিতে একসংগে অধিক সংখ্যক গাভী পালন করা যায়। দুইসারি বিশিষ্ট বাঁধা ঘর আবার দুভাবে তৈরি করা যেতে পারে—
অন্তর্মুখী (Fall in) :
এক্ষেত্রে গাভীর মুখ ঘরের ভেতরের দিকে থাকে ।
বহির্মুখী (Fall out) :
এক্ষেত্রে গাভীর মুখ ঘরের বাইরের দিকে থাকে ।
নিম্নে দুইসারি বিশিষ্ট বহির্মুখী ও অন্তর্মুখী বাঁধা ঘরের নমুনা দেখানো হয়েছে ।
গাভী নির্বাচন (Selection of dairy cow)
জমি থেকে ভালো ফলন পেতে হলে যেমন ভালো বীজের প্রয়োজন হয় । ঠিক তেমনি দুগ্ধ খামারকে লাভজনক করতে হলে ঐ ধরনের গাভী নির্বাচন করা উচিত যা বেশি পরিমাণ দুধ দেবে। গাভী নির্বাচনের সময় যে বিষয়গুলোর প্রতি দৃষ্টি দেওয়া উচিত সেগুলো হলো—
- জাত (Breed)
- বংশগত বৈশিষ্ট্য (Pedigree)
- উৎপাদন বৈশিষ্ট্য (Production records)
- বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য (Physical appearance)
- স্বাস্থ্য (Health)
জাত (ইৎববফ) :
দুগ্ধ খামারকে লাভজনক করতে হলে উন্নত জাতের গাভী পালনের বিকল্প নেই । বর্তমান বিশ্বে অধিক দুধ প্রদানকারী জাতগুলোর মধ্যে হলস্টেইন ফ্রিসিয়ান, জার্সি, আয়ারশায়ার, ব্রাউন সুইস, গুয়ের্ণসি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য । তবে শুধুমাত্র উন্নত জাতের গাভীর কথা ভাবলেই চলবে না খেয়াল রাখতে হবে-
- নির্বাচিত জাতের গাভী বাজারে পাওয়া যাবে কিনা ?
- নির্বাচিত জাতটি আবহাওয়ার সাথে খাপ খাওয়াতে পারবে কিনা?
- উন্নত জাতের গাভী পালনের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা ও খাদ্য প্রদান করা সম্ভব হবে কিনা?
আমাদের দেশে দুগ্ধ খামারের জন্য সংকর জাতের গাভীও নির্বাচন করা যেতে পারে ।
বংশগত বৈশিষ্ট্য (Pedigree) :
বংশগত বৈশিষ্ট্য হলো গাভীর পূর্ব পুরুষদের উৎপাদন ইতিহাস । প্রতিটি প্রাণীর ভেতরই তার বংশের বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে । খামারের জন্য গাভী নির্বাচন করার পূর্বে ঐ গাভীটির বংশগত বৈশিষ্ট্য জেনে নেওয়া উচিত । তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বংশগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা সম্ভব হয় না ।
উৎপাদন বৈশিষ্ট্য (Production records) :
গাভীর নিজস্ব দুধ উৎপাদন কী রকম তা জেনে নিয়ে খামারের জন্য গাভী নির্বাচন করা উচিত । বাজার থেকে গাভী ক্রয় করলে অনেক সময় সঠিক তথ্য পাওয়া সম্ভব হয় না ।
বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য (Physical appearance) :
অধিক পরিমাণ দুধ প্রদানকারী গাভীর কিছু বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দেখে গাভী নির্বাচন করা উচিত । এই বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—
১. সাধারণ বৈশিষ্ট্য (General appearance)
২. দুধালো বৈশিষ্ট্য (Dairy character)
৩. শারীরিক গঠন (Body capacity)
৪. ওলানের বৈশিষ্ট্য (Mammary system)
১. সাধারণ বৈশিষ্ট্য (General appearance)
- আকর্ষনীয় চেহারা ।
- গাভীসুলভ আকৃতি ।
- দেহের সকল অংশ হবে সামঞ্জস্যপূর্ণ ।
- দেহভঙ্গি হবে চিত্তাকর্ষক।
- তেজস্বী ।
- দেহের মাংসপেশী হবে টান টান ।
২. দুধালো বৈশিষ্ট্য (Dairy character)
- দুধ উৎপাদন করতে সক্ষম এ ধরনের লক্ষণ থাকতে হবে ।
- কৌণিক গঠন ।
- শরীর হবে ঢিলেঢালা ।
- চামড়া পাতলা ও মসৃণ হবে ।
- দুর্বলতা থাকবে না ।
৩. শারীরিক গঠন (Body capacity)
- দেহের আকার বড় হবে ।
- দেহের আকার অনুপাতে বুকের ও পেটের বেড় গভীর হবে ।
- পাঁজরগুলো হবে স্ফীত এবং ভিন্ন ভিন্ন ।
- দেহে অপ্রয়োজনীয় চর্বি থাকবে না এবং দেহের সামনের দিক হালকা এবং পেছনের দিক ভারী হবে ।
8. ওলানের বৈশিষ্ট্য (Mammary system)
- ওলান বেশ বড় হবে যাতে বেশি দুধ ধারণ করতে পারে ।
- ওলান শরীরের সাথে শক্তভাবে আটকানো থাকবে ।
- ওলানের বাঁটগুলো একই আকারের হবে এবং সমান দূরত্বে সমান্তরালভাবে সাজানো থাকবে ।
- ওলানের বুনট হবে সূক্ষ ।
- ওলানের শিরাগুলো (মিল্ক ভেইন) মোটা হবে এবং নাভীর আশপাশ দিয়ে আঁকাবাঁকাভাবে বিস্তৃত থাকবে বা স্পষ্টভাবে দেখা যাবে ।
খাদ্য (Feeding)
দুগ্ধবতী গাভীর শরীর রক্ষা, দুধ উৎপাদন ও গর্ভকালীন সময়ে ভ্রুণের সঠিক বৃদ্ধির জন্য সুষম খাদ্য সরবরাহ করা প্রয়োজন । পশুপাখির খামারে খাদ্য খরচ রিকারিং খরচের প্রায় ৭০ শতাংশ । খাদ্য খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন বাড়ানো এক ধরনের দুঃসাহসিক দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনের জন্য স্বল্পমূল্যে প্রাপ্ত খাদ্য সামগ্রীর পুষ্টিমান, এদের সমন্বয়ে রশদ গঠন ও রশদ খাওয়ানোর পদ্ধতি সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান অর্জন প্রয়োজন ।
গাভীর দৈনিক দুধ উৎপাদনের ভিত্তিতে রশদে শতকরা ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ আঁশজাতীয় খাদ্য থাকা আবশ্যক। এ ধরনের আঁশজাতীয় খাদ্যের প্রতি কেজি শুষ্ক পদার্থে ৭.০ থেকে ৮.০ কিলো মেগাজুল শক্তি থাকা প্রয়োজন । শুকনো খড়ে এর মাত্রা কম থাকায় খড় প্রক্রিয়াজাত করে গাভীকে খাওয়ালে ভাল হয়।
আমাদের দেশী অনেক সবুজ ঘাসেই এ মাত্রায় পুষ্টিমান থাকে না । তবে প্রাপ্ত সবুজ ঘাস গাভীকে খাওয়াতে হবে এবং উদ্বৃত্ত ঘাস সংরক্ষণ করে রাখতে হবে যাতে অভাবের সময় ব্যবহার করে খাদ্য খরচ হ্রাস করা সম্ভব হয় । গাভীর জন্য ব্যবহৃত দানাদার মিশ্রণের প্রতি কেজি শুষ্ক পদার্থে ১০.৫ থেকে ১১.০ মেগাজুল শক্তি এবং ১৭০-১৮০ গ্রাম আমিষ থাকা প্রয়োজন । তাই খামার স্থাপনের পূর্বে কাঁচা ঘাস উৎপাদনের জন্য জমির প্রাপ্যতার কথা মাথায় রাখা উচিত । এছাড়াও গাভীর জন্য অন্যান্য দানাদার খাদ্য মিশ্রণ সস্তায় ও সহজে পাওয়া যাবে কি না তা মনে রাখতে হবে । খামারে সাইলেজ তৈরির ব্যবস্থা থাকতে হবে । অধিক পূর্বশর্তই হলো নিয়মিত সুষম খাদ্য সরবরাহ করা ৷ দুধ উৎপাদনের
বাজারজাতকরণ (Marketing)
খামারের প্রধান উৎপাদিত দ্রব্য হচ্ছে দুধ। দুধ হলো একটি পচনশীল দ্রব্য । সুতরাং খামার স্থাপনের সময় প্রথমেই বিবেচনায় আনতে হবে দুধ নিয়মিতভাবে কাংখিত মূল্যে বিক্রয় করা যাবে কি না? এছাড়াও খামারে উৎপাদিত অন্যান্য উপজাত সমূহও সময়মতো সঠিক মূল্যে বিক্রয়ের ব্যবস্থা থাকতে হবে । সুষ্ঠু বাজারজাতকরণ ব্যতিত খামার লাভজনক করা সম্ভব নয় ।
সারমর্ম
দুগ্ধখামার বর্তমানে একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে এদেশে প্রতিষ্ঠিত । একটি দুগ্ধখামার তখনই লাভজনক হবে যখন তা উপযুক্ত স্থানে স্থাপন করা হবে। শুধু তাই নয় দুগ্ধখামারের ঘরগুলো পরিকল্পিতভাবে তৈরি করতে হবে। সুষম খাদ্য সঠিকভাবে সরবরাহ করতে হবে এবং দুধ বাজারজাত করণের পর্যাপ্ত সুযোগ থাকতে হবে ।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন
১. সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (√) দিন ।
ক. গাভীর বাসস্থান তৈরির কয়টি পদ্ধতি রয়েছে?
i. একটি
ii. দুইটি
iii. তিনটি
iv. চারটি
খ. বাঁধা ঘরের বড় অসুবিধা কী ?
i. নির্মাণ খরচ বেশি
ii. নির্মাণ খরচ কম
iii. নর্মিাণ খরচ মাঝারি
iv. কোনটিই নয়
২। শূন্যস্থান পূরণ করুন ।
ক. গাভীর খামার স্থাপনের জন্য প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ———।
খ. প্রতিটি গাভীর জন্য মেঝেতে ———– বর্গমিটার জায়গা রাখা উচিত ।
৩। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন ।
ক. দুধালো গাভীর শরীর ঢিলেঢালা
খ. দুধ হলো একটি পচনশীল দ্রব্য ।
8. এক কথায় বা বাক্যে উত্তর দিন।
ক. উদাম ঘরের প্রধান অসুবিধা কী?
খ. দুধালো গাভীর চামড়া কেমন হবে ?