আজকে আমরা চূড়ান্ত মূল্যায়ন – গাভীর জাত উন্নয়ন আলোচনা করবো। এটি কৃত্রিম প্রজনন ও খামার স্থাপন এর গাভীর জাত উন্নয়ন ইউনিটের অন্তর্গত।
চূড়ান্ত মূল্যায়ন – গাভীর জাত উন্নয়ন
গাভী পালনকে লাভজনক শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন উন্নতজাতের গাভীর । যে সমস্ত গাভী কোনো নির্দিষ্ট পরিবেশে পালন খরচের তুলনায় অধিক উৎপাদনে সক্ষম তাদেরকে উন্নত জাত হিসেবে চিহ্নিত করা যায় । উন্নত জাত সৃষ্টির জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রজনন কর্মসূচী এবং ভবিষ্যত বংশধর সৃষ্টিতে বিশেষ দৃষ্টি প্রদান । এজন্যই বিভিন্ন প্রজনন পদ্ধতি, গাভীর প্রজননতন্ত্র, কৃত্রিম প্রজনন কৌশল, গর্ভ ও প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর গাভীর যত্ন ও পরিচর্যা ইত্যাদি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন ।
এ ইউনিটের বিভিন্ন পাঠে জাত উন্নয়নের উদ্দেশ্য ও পদ্ধতি, ষাঁড় ও গাভীর জননতন্ত্র, বকনা বা গাভীর ঋতুচক্র, গরম হওয়ার লক্ষণ ও করণীয়, কৃত্রিম প্রজনন, গর্ভাবস্থা নির্ণয়, গর্ভ ও প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর গাভীর যত্ন ও পরিচর্যা, গরম হওয়া বকনা বা গাভী শনাক্তকরণ, গর্ভবর্তী বকনা বা গাভী শনাক্তকরণ সম্পর্কে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিকসহ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে ।
চূড়ান্ত মূল্যায়ন – গাভীর জাত উন্নয়ন
সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক প্রশ্ন
১ । বাছাই সূচক পদ্ধতিটি বর্ণনা করুন ।
২। গ্রেডিংআপের মাধ্যমে কীভাবে দেশী অনুন্নত জাতের গাভীর উন্নয়ন ঘটানো যায় তা বর্ণনা করুন।
৩। ষাঁড়ের জননতন্ত্রের বিভিন্ন অংশের কাজ লিপিবদ্ধ করুন ।
৪। চিত্রসহ একটি গাভীর জননতন্ত্রের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করুন ।
৫ ৷ গাভীর গরম হওয়ার লক্ষণগুলো কী কী?
৬ । কৃত্রিম যোনির বিভিন্ন অংশগুলোর নাম লিখুন ।
৭। গর্ভধারণ নির্নয়ের উদ্দেশ্যগুলো বর্ণনা করুন ।
৮ । ডাইলুয়েন্টের বৈশিষ্ট্যগুলো লিপিবদ্ধ করুন ।
৯ । বীর্য সংরক্ষণ কীভাবে করবেন লিখুন ।
১০। প্রসবোত্তর গাভীর যত্ন কীভাবে নিবেন ?